কমলালেবুর উপকারিতা
১...কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা কমায়।
২...উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করে।
৩...ক্যান্সার প্রতিরোধ করে।
৪...হৃদযন্ত্রের সমস্যার বিরুদ্ধে কাজ করে।
৫...ভাইরাল-ইনফেকশন ভালো করে।
৬...রক্ত পরিষ্কার করে।
৭...হাড় মজবুত করে।
৮.দাত ভালো রাখে।
৯.শ্বাসকষ্টের সমস্যা কমায়।
আরও কয়েকটি উপকারিতাঃঃঃঃ
*প্রতিদিন এক গ্লাস কমলার জুস পান করার ফলে মাথা ঠান্ডা রাখে।
*ডি-লাইনোনেনে নামক এক প্রকার যৌগিক পদার্থ কমলাতে পাওয়া যায়। যা স্কিন ক্যান্সার এর সাথে লড়াই করে।
* কমলালেবুতে রয়েছে বিটা-ক্যারোটিন যা কিনা সেল ড্যামেজ প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে। এছাড়া ক্যালশিয়াম দাঁত ও হাড় গঠনে সাহায্য করে।
*প্রতিদিন ১ টি করে কমলা খেলে কিডনিতে স্টোন হওয়ার সম্ভাবনা খুব কম। একেবারে নেই বললেই চলে!
* কমলালেবুতে ব্রেন ডেভেলপমেন্টের জন্য যে পরিমাণে ফলিক অ্যাসিডের প্রয়োজন সেটা যথেষ্ট পরিমাণে আছে।
* কমলালেবুতে ম্যাগনেশিয়াম থাকার জন্য ব্লাডপ্রেসার নিয়ন্ত্রণ রাখতে সাহায্য করে।
*কমলার খোসা কে গুড়া করে সারারাত জলে ভিজিয়ে রেখে পরদিন সকালে চুলে লাগিয়ে রাখলে এবং পরে শ্যাম্পু করলে ড্যান্ড্রাফ থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।
* ব্রঙ্কাইটিস, নিউমোনিয়া প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে।
* ডায়াবেটিস ও হার্টের সমস্যা প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে।
* শীতকালে কমলালেবুর জুস ঠাণ্ডা লাগার সমস্যায় উপকারী বন্ধু হিসেবে কাজ করে।
*কমলার খোসা অল্পক্ষণ চাবালে মুখের দুর্গন্ধ রোধ পায়। চুইঙ্গাম বা মাউথ ফ্রেশারার থেকে কমলার খোসা বেশি দীর্ঘস্থায়ী।
*টক স্বাদের কমলা খেলে শরীরের চর্বি কমে।
*কমলা খেলে খিদে বাড়ে, খাওয়ার রুচি ও শরীরে শক্তি বৃদ্ধি পায়।
*কমলার খোসা দাঁতে ঘসলে হলদেটে ভাব দূর হয়। নিয়মিত ব্যবহারে দাঁত হয় চকচকে।
*অনেক পরিশ্রমের পর অন্য খাবারের সঙ্গে কমলা খেলে ক্লান্তি দূর হয়।
*কমলা কৃমি দূর করতে সাহায্য করে।