অসমাপ্ত আত্নজীবনী" সম্পর্কে কিছু তথ্য।
♦বইয়ের নামঃ
বাংলায় - অসমাপ্ত আত্নজীবনী।
ইংরেজীতে- Unfinished Memoirs.
♦প্রথম প্রকাশঃ ২০১২।
♦প্রকাশকঃ মহিউদ্দিন আহমেদ, দি ইউনিভার্সিটি প্রেস লিমিটেড।
♦প্রচ্ছদঃ সমর মজুমদার।
♦কম্পিউটার ফরমেটিং: মোঃ নাজমুল হক।
♦কনসাল্টিং এডিটরঃ বদিউদ্দিন নাজির।
♦কম্পিউটার গ্রাফিক্স ও স্ক্যানঃ ধনেশ্বর দাশ চম্পক।
♦গ্রন্থস্বত্বঃ জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান মেমোরিয়াল ট্রাষ্ট ২০১২।
♦পৃষ্ঠাঃ ৩২৯।
♦মূল্যঃ ৫২৫ টাকা।
♦রচনাকালঃ ১৯৬৬ - ৬৯।
ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে অন্তরীণ থাকা অবস্থায়।গ্রন্থটিতে বঙ্গবন্ধু ১৯৫৫ সাল পর্যন্ত ওনার আত্নজীবনী লিখেছেন।
♦আত্নজীবনীটি প্রকাশে যাঁরা নিরলসভাবে কাজ করেছেনঃ
শেখ হাসিন
---------------------------
"অসমাপ্ত আত্নজীবনী" সম্পর্কে কিছু তথ্য।
♦বইয়ের নামঃ
বাংলায় - অসমাপ্ত আত্নজীবনী।
ইংরেজীতে- Unfinished Memoirs.
♦প্রথম প্রকাশঃ ২০১২।
♦প্রকাশকঃ মহিউদ্দিন আহমেদ, দি ইউনিভার্সিটি প্রেস লিমিটেড।
♦প্রচ্ছদঃ সমর মজুমদার।
♦কম্পিউটার ফরমেটিং: মোঃ নাজমুল হক।
♦কনসাল্টিং এডিটরঃ বদিউদ্দিন নাজির।
♦কম্পিউটার গ্রাফিক্স ও স্ক্যানঃ ধনেশ্বর দাশ চম্পক।
♦গ্রন্থস্বত্বঃ জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান মেমোরিয়াল ট্রাষ্ট ২০১২।
♦পৃষ্ঠাঃ ৩২৯।
♦মূল্যঃ ৫২৫ টাকা।
♦রচনাকালঃ ১৯৬৬ - ৬৯।
ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে অন্তরীণ থাকা অবস্থায়।গ্রন্থটিতে বঙ্গবন্ধু ১৯৫৫ সাল পর্যন্ত ওনার আত্নজীবনী লিখেছেন।
♦আত্নজীবনীটি প্রকাশে যাঁরা নিরলসভাবে কাজ করেছেনঃ
শেখ হাসিনা, শেখ রেহানা, আবদুর রহমান রমা, মনিরুন নেছা, ইতিহাসবিদ প্রফেসর এ এফ সালাহউদ্দীন আহমেদ, রাষ্ট্রবিজ্ঞানী প্রফেসর শামসুল হুদা হারুন, অধ্যাপক শামসুজ্জামান খান, বেবী মওদুদ।
♦ভূমিকা লিখেনঃ
শেখ হাসিনা।প্রথমবার ২০০৭ সালে কারাবন্দী অবস্থায়, পরবর্তিতে ২০১০ সালে গণভবন থেকে।
♦বইটির প্রথম লাইনঃ "বন্ধুবান্ধবরা বলে তোমার জীবনী লেখ"।
♦শেষ লাইনঃ "তাতেই আমাদের হয়ে গেল"।
♦বঙ্গবন্ধুর লেখা আত্নজীবনীর ৪ খানা খাতা শেখ হাসিনার হাতে আসেঃ
বঙ্গবন্ধুর মহাপ্রয়াণের ২৯ বছর পর ২০০৪ সালের ২১ আগষ্ট আওয়ামী লীগের সমাবেশে ভয়াবহ গ্রেনেড হামলার পর পরই।
♦বঙ্গবন্ধু ওনার বাংলার মানুষদের একটি বিশেষণে বিশেষায়িত করতেন, সেটি হলঃ "দুঃখী মানুষ"।
♦অনুবাদঃ বইটি ইতোমধ্যে ৪ টি ভাষায় অনুদিত হয়েছে।এগুলো হল--
১।ইংরেজী। অনুবাদক - মোঃফকরুল আলম।
২।জাপানি।অনুবাদক - কাজুহিরো ওয়াতানাবে।
৩।আরবী। অনুবাদক - প্রফেসর ড. আবু রেজা মোহাম্মদ নেজামুদ্দিন নদভী।
৪।চীনা।অনুবাদক - চাই সি।
এছাড়াও খুব শিঘ্রই হিন্দী ও স্প্যানিশ ভাষায় অনুদিত হবে।
♦বইটিতে যা আছেঃ
আত্নজীবনী লেখার প্রেক্ষাপট, বংশ পরিচয়, শৈশব, শিক্ষাজীবন, দুর্ভিক্ষ, বিহার ও কলকাতার দাঙ্গা, দেশভাগ, প্রাদেশিক মুসলিম ছাত্রলীগ ও মুসলিম লীগের রাজনীতি, কেন্দ্রীয় ও প্রাদেশিক মুসলিম লীগের অপশাসন, ভাষা আন্দোলন, ছাত্রলীগ ও আওয়ামী লীগের প্রতিষ্ঠা, যুক্তফ্রন্ট সরকার, আদমজীর দাঙ্গা, পাকিস্তান কেন্দ্রীয় সরকারের বৈষম্যমূলক শাসন।এছাড়াও আছে লেখকের কারাজীবন, পিতা মাতা, সন্তান সন্ততি ও সর্বোপরি সর্বংসহা সহধর্মিণীর কথা।
♦বঙ্গবন্ধুকে বলা ওনার পিতার উক্তিঃ "Sincerity of purpose and honesty of purpose".
♦বঙ্গবন্ধুর মা শেরে বাংলাকে উদ্দেশ্য করে ওনাকে বলেনঃ
"বাবা যাহাই কর, হক সাহেবের বিরুদ্বে বলিও না"।
♦শেরে বাংলা সম্পর্কে বঙ্গবন্ধুর উপলব্ধিঃ "শেরে বাংলা মিছামিছিই শেরে বাংলা হন নাই।বাংলার মাটি ও তাঁকে ভালবেসে ফেলেছিল।যখনই হক সাহেবের বিরুদ্ধে কিছু বলতে গেছি, তখনই বাধা পেয়েছি"।
♦বঙ্গবন্ধু শেরে বাংলাকে নানা বলে ডাকতেন।বঙ্গবন্ধু সম্পর্কে শেরে বাংলার উক্তিঃ
"আমি বুড়া আর মুজিব গুড়া, তাই ওর আমি নানা ও আমার নাতি"।
♦হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীকে উদ্দ্যেশ্য করে বঙ্গবন্ধুর অভিমানী উক্তিঃ
"If I am nobody, then why have you invited me? You have no right to insult me.I will prove that I am somebody. Thank you sir. I will never come to you again".
♦বঙ্গবন্ধু শেখ হাসিনা কে ডাকতেনঃ হাচু।
♦পূর্ব পাকিস্তান মুসলিম ছাত্রলীগ গঠনের সময় অলি আহাদের প্রস্তাব ছিল, এর নামকরন "পূর্ব পাকিস্তান ছাত্রলীগ" করা হোক।
♦যাদের গান শুনে বঙ্গবন্ধু মুগ্ধ হয়েছিলেনঃ
আব্বাসউদ্দিন আহমেদ, সোহরাব হোসেন, বেদারউদ্দিন সাহেব।