পে স্কেল ২০১৫
সর্ব কালের একটি জগন্য জাতীয় পে স্কেল এটি। একের পর এক নিউজ আসতে থাকল ফরাস উদ্দিন এই দিবে সেই দিবে। শেষ পর্যন্ত ফরাস উদ্দিন তিনটি পে স্কেল তৈরি করে উপস্থাপন করেছিলেন কিন্তু আমলারা সেটা হুবহু উপস্থাপন না করে কাটছাট করে এমন একটি বৈষম্য মূলক পে স্কেল তৈরি করে কার্যকর করে দিল যে আমরা তাদের বৈমাত্রেয় ভাই বোন। টাইম স্কেল সিলেকশন গ্রেড বন্ধ করে দিয়ে সমতা, নিম্নমানের উচ্চতর গ্রেড দিয়ে ভরাডুবি করা হলো পে স্কেল ২০১৫ এর। লাভবান হয়েছে কর্মকর্তাগণ, ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে নিম্ন বেতনভূক্ত কর্মচারীগণ। নামে মাত্র বহাল করা হয়েছে ১০ বছর এবং ১৬ পূর্তিতে উচ্চতর গ্রেড তাতে কারও বেতন ৫০-১০০ টাকা বাড়ে। অন্যদিকে কিছু ক্ষেত্রে কারও বেতন কমেও যাচ্ছে। উচ্চতর গ্রেড প্রদানের ক্ষেত্রে এমণ পরিস্থিতিতে এ বিষয়ে মামলা হয় তাতে উচ্চতর গ্রেড মঞ্জুরীতে বিরতি টানা হয়েছে।
♦ইতিকথা:
বাকিটা সবারই জানা সরকার বলছে বারবারই বেতন শতগুন বাড়ানো হয়েছে তবে কেন এত হৈইচই। কেন এত কথা-সরকারি কর্মচারিদের সর্বোচ্চ বেতন বাড়ানো হয়েছে বলে নামে মাত্র একটি বেতন বৈষম্য নিরসন সংক্রান্ত একটি কমিটি ২০১৭ সালে গঠন করে রাখা হয়েছে। এ অবস্থায় পে স্কেল ২০১৫ পুন:গঠন করা জরুরী হয়ে পড়েছে। কর্মচারীদের জন্য টাইমস্কেল ও সিলেকশনগ্রেড পুন:বহালও অতীব জরুরী হয়ে পড়েছে।