শিশুদের ছাত্র এপিজে আবদুল কালাম" বইটির রিভিউ দেওয়া যাবে? - বাংলাহাব Answers - বাংলায় প্রশ্ন উত্তর সাইট
বাংলাহাব Answers ওয়েব সাইটে স্বাগতম । যদি আপনি আমাদের সাইটে নতুন হয়ে থাকেন তাহলে আমাদের ওয়েব সাইটে রেজিষ্ট্রেশন করে আমাদের সদস্য হয়ে যেতে পারবেন। আর যেকোন বিষয়ে প্রশ্ন করা সহ আপনার জানা বিষয় গুলোর প্রশ্নের উত্তর ও আপনি দিতে পারবেন। তাই দেরি না করে এখনি রেজিষ্ট্রেশন করুন। ধন্যবাদ
0 টি ভোট
"সাহিত্য" বিভাগে করেছেন (2.8k পয়েন্ট)

1 উত্তর

0 টি ভোট
করেছেন (60.2k পয়েন্ট)
বুক রিভিউঃ

বইয়ের নামঃ "শিশুদের ছাত্র এপিজে আবদুল কালাম"

ধরনঃ জীবনীগ্রন্থ

লেখকঃ এ. কে. এম আবদুল আউয়াল মজুমদার

পৃষ্ঠা সংখ্যাঃ ১৫৯

গায়ের দামঃ ৩৫০ টাকা

প্রকাশনীঃ মুক্তচিন্তা 

এপিজে আবদুল কালাম (আবুল পাকির জয়নুল আবেদিন আবদুল কালাম) একটি নাম, একগুচ্ছ অনুপ্রেরণা, একটি সুরম্য প্রতিষ্ঠান, একজন সত্যাশ্রয়ী ও শুদ্ধাচারী কর্মযোগী, নিরহংকারী মানবতাবাদী, সার্বজনীন শিক্ষক, ভূবনখ্যাত বিজ্ঞানী, মহান শিশুবন্ধু, কালোত্তম পুরুষ, সঙ্গপ্রিয় স্বপ্নের ফেরিওয়ালা ও সর্বোপরি ভারতের সবচেয়ে জনপ্রিয় রাষ্ট্রপতি। অনেকেই তাদের নিত্যদিনের কথাবার্তায়, আলোচনা-সমালোচনা-পর্যালোচনায়, ইচ্ছায়-অনিচ্ছায়-সদিচ্ছায়, হরহামেশায়, খেয়ালে কিংবা বেখেয়ালে ভারতবর্ষের প্রখ্যাত রাজনীতিবিদ, অকুতোভয় স্বাধীনতা সংগ্রামী ও স্বাধীন ভারতের প্রথম শিক্ষামন্ত্রী মৌলানা আবুল কালাম আজাদের নামের 'আজাদ' অংশটুকু কেটে নিয়ে মহামতি এপিজে আবদুল কালামের নামের সাথে যুক্ত করে তাকে 'আবদুল কালাম আজাদ' নামে সম্বোধন করেন। দুই কালামই ভারতবর্ষের ইতিহাসে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ দুইজন ব্যক্তি। সঙ্গত কারণেই মৌলানা আবুল কালাম আজাদের আলোচনা এখানেই ইতি টানতে হচ্ছে। এ. কে. এম আবদুল আউয়াল মজুমদার রচিত "শিশুদের ছাত্র এপিজে আবদুল কালাম" নামক গ্রন্থটিতে লেখক অত্যন্ত দক্ষতার সাথে সহজ ও সুখপাঠ্যভাবে এপিজে আবদুল কালামের জীবন, তাঁর শৈশব, বেড়ে ওঠা, মিসাইল ম্যান হওয়ার গল্প, বিশ্বখ্যাত শিক্ষক হওয়ার আলেখ্য ও সর্বোপরি রাষ্ট্র পরিচালনার কান্ডারী হওয়ার আখ্যান বিধৃত করেছেন। 

এপিজের বাবার সাথে এপিজের দারুণ একটা মিল লক্ষ্য করা যায়। বাবা জয়নুল আবেদিন ছিলেন নৌকার মাঝি, এপিজে হলেন রাষ্ট্র যন্ত্রের মাঝি। বাবা আজীবন যুদ্ধ করেছেন দরিদ্র পরিবারকে আগলে রাখার অভিপ্রায়ে, এপিজে ব্রতী হয়েছেন বিশাল ভারতের দায়িত্বভার নিতে। ভারতের তামিলনাড়ুর রামানাথপুরম জেলার রামেশ্বরামম পৌরসভার পেইকারাম্বু গ্রামে ১৯৩১ সালের ১৫ অক্টোবর আবদুল কালামের জন্ম। তিনি ভারতের ১১-তম রাষ্ট্রপতি ও তৃতীয় মুসলিম রাষ্ট্রপতি। ২০০২ সালে বিজেপি নেতৃত্ব যখন কিছুটা দ্বিধাগ্রস্ত ঠিক তখনই মুলায়ম সিং যাদব ও মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় আবদুল কালামের নাম প্রস্তাব করেন। সকল দলের সমর্থনে রাষ্ট্রপতির পদ অলংকৃত করেন তিনি। তারপর বাকীটা বর্ণালী ইতিহাস।

বিমান বাহিনীর পাইলট হওয়ার মনোবাসনা নিয়ে ব্যর্থ হন কালাম। পরে নিজের স্বপ্ন, সুনির্দিষ্ট লক্ষ্য, অপ্রতিরোধ্য ইচ্ছাশক্তি, কঠোর পরিশ্রম ও মেধা দিয়ে মুড়ে ফেলেন নিজের ভাগ্য। অদম্য চেষ্টা, সাধনা ও অধ্যবসায়ে হয়ে ওঠেন জগৎ সেরা রকেট বিজ্ঞানী। 

এপিজে বিশ্বাস করতেন, তিনটি শক্তি সুনাগরিক তৈরিতে, দেশকে দুর্নীতি মুক্ত করতে ও সমাজকে এগিয়ে নিতে নিয়ামক ভূমিকা পালন করতে পারে। এরা হলেন মা-বাবা ও শিক্ষক, বিশেষ করে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক। এপিজের প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক শিব সুব্রমনিয়ার আয়ার, যাকে তিনি বিশুদ্ধতার প্রতীক হিসেবে আখ্যা দিয়েছেন, তিনি একদিন একটি পাখির ছবি এঁকে ছোট্ট কালামকে বলেছিলেন, "কালাম তুমি কি কখনো এ পাখির মতো উড়তে পারবে?" এ প্রশ্ন কালামকে এতটাই নাড়া দিয়েছিলো যে, এখান থেকেই তিনি আকাশে ওড়ার স্বপ্ন দেখা শুরু করেছিলেন। এক্ষেত্রে আমেরিকার সাবেক রাষ্ট্রপতি জিমি কার্টারের জীবনের একটি ঘটনাকে এই ঘটনার সাথে সম্পর্কযুক্ত করা যায়। প্রথম জীবনে জিমি কার্টার নেভাল অফিসার ছিলেন। ট্রেনিংয়ে নেভাল একাডেমির ৩৭৬ জন ক্যাডেটের মাঝে ৩৭-তম হন তিনি। তবুও তাঁর মাঝে অহংবোধ কাজ করছিল। একাডেমির কমান্ড্যান্টের সাথে সাক্ষাতে তাঁর অহংবোধ প্রদর্শন কমান্ড্যান্টকে মোটেও খুশি করতে পারেনি। কমান্ড্যান্ট গম্ভীর ভাব করে বললেন, "Why not the best?" জিমি কার্টারের জীবনে এই বাক্যটি চুম্বকের মতো কাজ করেছিলো। তিনি অবশ্য আমেরিকার রাষ্ট্রপতির পদ অলংকৃত করেন। পরবর্তীতে তিনি একটি বই লেখেন যার নাম দেন "Why not the best?" বইটিতে তিনি উল্লেখ করেন, "কমান্ড্যান্টের সেদিনের আকস্মিক প্রশ্ন আমাকে সতর্ক করেছে, সচেতন করেছে। সে কারণে পরে আমি আমেরিকার প্রেসিডেন্ট হয়েছি। সেদিন কমান্ড্যান্ট এমন প্রশ্ন না করলে হয়তো আমি আমেরিকার প্রেসিডেন্ট হতাম না।" জীবনের জন্য  শাসন, অনুশাসন, কৈফিয়ত, ধমক, পরামর্শ, অনুপ্রেরণা ইত্যাদি কত প্রয়োজনীয় তা এখানে সুস্পষ্টভাবে উপলব্ধি করা যায়। 

মাত্র ৮ বছর বয়সে জীবিকার জন্য পত্রিকা বিক্রির কাজ শুরু করেন এপিজে। পাইলট হতে পারেননি বলে তাঁর জীবনে একটা বড় আক্ষেপ ছিলো। দুধের স্বাদ অনেকটাই ঘোলে মিটিয়েছিলেন তিনি ২০০৬ সালে ৭৪ বছর বয়সে। যুদ্ধবিমান সুখোই-৩০ এর কো-পাইলটের আসনে বসে ৪০ মিনিট ধরে তিনি আকাশে ভেসে বেড়ান। সেই সুখোইয়ের চালক ছিলেন এয়ার কমোডর অজয় রাঠোর। তিনি অজয় রাঠোরকে বললেন বিমান সুপারসনিক স্পিডে চালাতে হবে, শব্দের চেয়ে বেশি গতিতে এবং বিমানকে উল্টপাল্টে ডিগবাজি খাওয়াতে হবে। অজয় রাঠোর বেকায়দায় পড়ে গেলেন ৭৪ বছরের বড় শিশুর আবদার শুনে। তিনি বললেন, "স্যার, দেশের রাষ্ট্রপতিকে নিয়ে স্টান্টবাজি করলে আমার ফাঁসি হয়ে যাবে।" একথা শুনে এপিজে বলেছিলেন, "আমি ওদের ফাঁসিতে ঝুলাবো।'' এ কথা শুনে অজয় রাঠোর বেশ অবাক হয়েছিলেন, তবে তিনি ৭৪ বছরের এই নাছোড়বান্দা বড় শিশুটিকে হতাশ করেননি। 

ভারতের মহাকাশ গবেষণাকেন্দ্র ইসরোর সাবেক বিজ্ঞানী নামবি নারায়ণ ইরো গুপ্তচর মামলায় বেকসুর খালাস পাওয়ার পর যখন পুলিশের বিরুদ্ধে মামলা ঠুকে দেওয়ার সিদ্ধান্তে অটল ছিলেন তখন এপিজে তাকে বলেছিলেন, "ঈশ্বরের হাতে ছেড়ে দাও। মিথ্যাচার করে ঈশ্বরের আদালতে কেউ পার পাবে না।" 

বাংলাদেশ নিয়ে এপিজে খুব উচ্চ ধারণা পোষণ করতেন। তিনি বলতেন নদীমাতৃক বাংলার তিনটি জিনিস তাকে দারুণভাবে আকৃষ্ট করেঃ

১. বাংলাদেশের বিপুল জলরাশি।

২. তৈরি পোশাক শিল্পের সাফল্য।

৩. বিপুল সংখ্যক তরুণ জনগোষ্ঠী। 

জনপ্রশাসনমন্ত্রী সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম ঢাকার সিরডাপ মিলনায়তনে বক্তৃতায় বলেছিলেন, "আপনি হচ্ছেন বিশ্বের রোল মডেল।" সত্যিকার অর্থেই আধুনিক ভারত উন্নততর জায়গায় পৌঁছানোর পেছনে এপিজের অবদান ঈর্ষণীয়। 

এপিজে মাতৃভক্তিতে ছিলেন সমুজ্জ্বল। তাঁর সেরা হওয়ার পিছনের গল্পে মা আসিম্মা এক সঞ্জীবনী শক্তি। তিনি বলেন, "আমার মা পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়তেন। মা যখন নামাজ পড়তেন তখন তাকে খুব পবিত্র মনে হতো।" এপিজে নিজেও নিয়মিত পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়তেন। ভোরবেলা পবিত্র আল কুরআন তেলাওয়াত করতেন। আল কোরআন ও গীতা গড়গড় করে তিনি মুখস্ত বলতে পারতেন। যে বঙ্গোপসাগরের দিকে তাকিয়ে মা স্বপ্ন দেখতেন, সেই সমুদ্রসৈকতেই একাধিক ক্ষেপণাস্ত্রের ('অগ্নি' ও 'পৃথ্বী') সফলভাবে উৎক্ষেপণ করে ছেলে। আসলেই মানুষ আগে স্বপ্ন দেখে, তারপর তা বাস্তবে রূপ দেয়। 

এপিজের কোন শত্রু জন্মায় নি, তিনি ছিলেন অজাতশত্রু। ছিলেন সকলের প্রিয়। তাই বলা হয়, তিনি হলেন ভারতের সবচেয়ে জনপ্রিয় রাষ্ট্রপতি। তাঁর হৃদয় ছিলো শিশুদের মতো কোমল। তিনি শিশুদের খুব ভালোবাসতেন। শিশুরাও তাকে নিজেদের জীবনের শ্রেষ্ঠ বন্ধু জ্ঞান করতো। তিনি বলতেন,"শিশুরা আমার শিক্ষক। ওরা অনেক প্রশ্ন করে। ওদের বুদ্ধিদীপ্ত প্রশ্নের উত্তর খুঁজতে গিয়ে আমি শেখার সুযোগ পাই। এতে আমার জ্ঞান সাধনার বিকাশ ঘটে। অতএব আমি শিশুদের ছাত্র।" তিনি তরুণদের সঙ্গ দিয়েছেন জীবনের একটা বৃহৎ সময়ে। তিনি মনে করতেন, তরুণরাই কোন জাতিকে সাফল্যের সর্বোচ্চ শিখরে নিতে পারে। সুতরাং তাদেরকে জাগিয়ে রাখতে হবে। এপিজে ২০ বছরে প্রায় ১ কোটি ৮০ লক্ষ শিক্ষার্থীকে উদ্দীপনা দেওয়ার জন্য বক্তৃতা করেছেন।  

এপিজে ছিলেন সত্যিকারের মানবদরদী ও দেশপ্রেমিক। দেশকে ও দেশের জনগণকে সামনে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার চিন্তায় তিনি ছিলেন বিভোর। 

পড়াশুনার জন্য একবার মাত্র তিনি দেশের বাইরে গিয়েছেন। ১৯৬৩-১৯৬৪ সালে তিনি গিয়েছিলেন মার্কিন মহাকাশ গবেষণা কেন্দ্র নাসায়। নিজ দেশে তিনি পেয়েছিলেন উচ্চতর গবেষণার দারুণ সুযোগ। নিজ মেধা, শ্রম, সাধনা, পরিশ্রম, ত্যাগ-তিতিক্ষার বিনিময়ে হয়ে ওঠেন মহাকাশ সংস্থার কনিষ্ঠ বিজ্ঞানী। পরে যোগ্যতা গুণে হন প্রধানমন্ত্রীর বিজ্ঞান উপদেষ্টা। ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র ও মহাকাশযানবাহী রকেট উন্নয়নের কাজে তাঁর অবদানের জন্য তাঁকে ' ভারতের 'ক্ষেপণাস্ত্র মানব' বা 'মিসাইল ম্যান অফ ইন্ডিয়া' নামে আখ্যা দেওয়া হয়। রাষ্ট্রপতির দায়িত্ব পালনকালে মাত্র দুই দিন তিনি সরকারী ছুটি ভোগ করেছেন। তাও আবার তাঁর মা-বাবার মৃত্যুর দিনে। নির্ভেজাল দেশপ্রেমিক হিসেবে এপিজে বিশ্বে বিরল ও অনুকরণীয় এক ব্যক্তিত্ব। 

কালামের আত্মজীবনী "উইংস অফ ফায়ার" বইটির শ্রুতি লেখক ছিলেন বিজ্ঞানী অরুণ তিওয়ারি। কালামকে তিনি একদিন অনুরোধ করলেন যে, বহু ঘাত-প্রতিঘাত, ঝড়-ঝঞ্ঝা পেরিয়ে সংখ্যালঘু হয়েও তিনি যে ভারতের রাষ্ট্রপতি হয়েছেন তার নেপথ্যের গল্প তরুণদের শোনানো দরকার যাতে করে তারা প্রতিকূলতার সমুদ্র পেরিয়ে একদিন সফলতার সিংহদ্বারে পৌঁছাতে পারে। কালাম রাজি হলেন। কিন্তু বইটির নাম কী হবে? এ প্রশ্নের উত্তরে নিজেকে পাখির সঙ্গে তুলনা করে কালাম বলেছিলেন, একটা পাখি যখন উড়ে চলে তখন আকাশটাই তার সঙ্গী হিসেবে থাকে অথবা সে যেখানে গিয়ে বসে সেটাই তার নিজের স্থান। তার জীবনটাও অনেকটা পাখির মতো। এ ভাবনা থেকেই বইটির নাম ঠিক হলো- 'উইংস অফ ফায়ার।' 

এপিজে আবদুল কালাম বলতেন, "তোমার চারপাশে পৃথিবী সর্বদা তোমাকে সাধারণের কাতারে নিয়ে আসার চেষ্টায় লিপ্ত।" তাই সাধারণ থেকে অসাধারণ হতে প্রয়োজন পরিশ্রম, সাধনা ও একাগ্রতা। তিনি আরো বলেন, "প্রথম বিজয়ের পরই বিশ্রাম নয়। কারণ দ্বিতীয়টিতে অকৃতকার্য হলে অনেকেই এ কথা বলার জন্য অপেক্ষা করছে যে, আপনার প্রথম বিজয় ছিল কেবল ভাগ্য।" 

আবদুল কালামকে শ্রদ্ধা জানিয়ে হোমপেজে কালো রিবন প্রদর্শন করে জনপ্রিয় সার্চ ইঞ্জিন গুগল। কোন একক ব্যক্তিকে শ্রদ্ধা জানাতে প্রথমবারের মতো কালো রিবন প্রদর্শন করে প্রতিষ্ঠানটি। বিশ্বের প্রায় ৪০ টি বিশ্ববিদ্যালয় তাকে সম্মানসূচক ডিগ্রি প্রদান করে। তিনি ভারতের সর্বোচ্চ বেসামরিক পুরস্কার ভারতরত্নে ভূষিত হন। সর্বোপরি পেয়েছেন মানুষের ভালোবাসা যা তাঁর জীবনের শ্রেষ্ঠ পুরস্কার। তিনি মোট ৩৫ টি বইয়ের সার্থক লেখক। একেকটি বই যেন মুঠো মুঠো সোনার ধুলি। এপিজে বেঁচে থাকবেন তাঁর কর্মের মধ্য দিয়ে। 

সম্পর্কিত প্রশ্নগুলো

0 টি ভোট
1 উত্তর
21 সেপ্টেম্বর 2019 "সাহিত্য" বিভাগে জিজ্ঞাসা করেছেন kajol (2.8k পয়েন্ট)
0 টি ভোট
1 উত্তর
21 সেপ্টেম্বর 2019 "সাহিত্য" বিভাগে জিজ্ঞাসা করেছেন kajol (2.8k পয়েন্ট)
0 টি ভোট
1 উত্তর
26 সেপ্টেম্বর 2019 "সাহিত্য" বিভাগে জিজ্ঞাসা করেছেন Rajdip (56.1k পয়েন্ট)
0 টি ভোট
1 উত্তর
17 সেপ্টেম্বর 2019 "সাহিত্য" বিভাগে জিজ্ঞাসা করেছেন Koli (60.2k পয়েন্ট)
0 টি ভোট
1 উত্তর

8.1k টি প্রশ্ন

6.9k টি উত্তর

154 টি মন্তব্য

5.2k জন সদস্য

×

ফেসবুকে আমাদেরকে লাইক কর

Show your Support. Become a FAN!

বাংলাহাব Answers ভাষায় সমস্যা সমাধানের একটি নির্ভরযোগ্য মাধ্যম। এখানে আপনি আপনার প্রশ্ন করার পাশাপাশি অন্যদের প্রশ্নে উত্তর প্রদান করে অবদান রাখতে পারেন অনলাইনে বিভিন্ন সমস্যার সমাধানের জন্য সবথেকে বড় এবং উন্মুক্ত তথ্যভাণ্ডার গড়ে তোলার কাজে।

বিভাগসমূহ

Top Users Nov 2024
  1. Arshaful islam Rubel

    61240 Points

  2. Koli

    60170 Points

  3. Rajdip

    56110 Points

  4. ruhu

    44790 Points

  5. mostak

    18010 Points

  6. হোসাইন শাহাদাত

    17610 Points

  7. Niloy

    13910 Points

  8. puja

    12170 Points

  9. Jannatul1998

    9520 Points

  10. Kk

    5650 Points

সবচেয়ে জনপ্রিয় ট্যাগসমূহ

বাংলাদেশ জানতে চাই ইতিহাস সাধারণ প্রশ্ন #ইতিহাস প্রথম #বাংলাহাব #জিঙ্গাসা বাংলা বাংলাহাব সাহিত্য ভাষা শিক্ষানীয় কম্পিউটার বিসিএস স্বাস্থ্য অজানা তথ্য কবিতা আবিষ্কার বিশ্ব #আইন নাম সাধারণ জ্ঞান জনক টাকা আয়। ক্রিকেট বিজ্ঞান পৃথিবীর বিশ্বের সাধারন প্রশ্ন তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি অবস্থিত সাধারণ জ্ঞ্যান তথ্য-প্রযুক্তি চিকিৎসা রাজধানী লেখক পৃথিবী সালে কত সালে উপন্যাস কবি শব্দ কতটি প্রতিষ্ঠিত আবেদন প্রযুক্তি ভাষার খেলোয়াড় সদর দপ্তর # ঠিকানা জেলা শিক্ষা বিভাগ বাংলাদেশে ইনকাম ভালোবাসা আন্তর্জাতিক ক্রিকেট মুক্তিযুদ্ধ জাতীয় ভারত ঢাকা অবস্থান বিশ্ববিদ্যালয় eassy qussion বাংলা সাহিত‍্য নারী bangladesh সংবিধান আয় স্যাটেলাইট বাংলা সাহিত্য করোনা ভাইরাস সংসদ আইকিউ সোস্যাল প্রথম_স্যাটেলাইট ইন্টারনেট অনলাইনে পূর্ব নাম গান #আই কিউ #জনক বঙ্গবন্ধু-১ সর্বোচ্চ #লেখক #প্রোগ্রামিং ফেসবুক ইসলাম সবচেয়ে বড় বি সি এস সমাজ বৈশিষ্ট্য # অর্থ মহিলা নোবেল কখন দেশ দিবস আউটসোর্সিং
...