খাঁটি ঘি খাবেন কেন?
১. ঘি থেকে ভিটামিন এ, ই, ডি পাওয়া যায় । এছাড়া খাঁটি ঘি-এ আছে কে টু এবং কনজুগেটেড লিনোলিক অ্যাসিড নামের অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট যা সুস্থতার জন্য জরুরি।
২. ঘি থেকে লিভারের জন্য উপকারী ফ্যাটি অ্যাসিড পাওয়া যায় । এই ফ্যাটি অ্যাসিড শক্তি উৎপাদন করতে সাহায্য করে।
৩. ঘি থেকে পাওয়া ফ্যাটি অ্যাসিড অন্য সব ফ্যাট ঝরিয়ে ওজন কমাতে সহায়তা করে।
৪. ঘি থেকে প্রচুর পরিমাণে বুটারিক অ্যাসিড পাওয়া যায় । এই শর্ট চেইন ফ্যাটি অ্যাসিড পেটে ব্যথা বা শরীরের অন্য কোনও অংশের ব্যথা এবং হজমের সমস্যা দূর করে।
৫. ঘি পাকস্থলী থেকে অ্যাসিড নিঃসরণে সহায়তা করে । এতে খাবার দ্রুত হজম হয়।
৬. খাঁটি ঘি প্রচুর পরিমান অ্যান্টি অক্সিডেন্টে সমৃদ্ধ থাকে । অন্য খাবার খাওয়ার পর সেসব থেকে ভিটামিন ও মিনারেল শোষণে সাহায্য করে ঘি। এতে দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে। বুটারিক এসিডের আধিক্য অন্ত্রে টি-সেল উৎপন্ন করে। এই টি-সেল শরীর থেকে ক্ষতিকারক উপাদান বের করে দেয়।
৭. গরুর দুধ থেকে তৈরি খাঁটি ঘি ক্যানসার রোধ করতে সহায়তা করে ।
৮. খাঁটি ঘি তে বুটারিক অ্যাসিড থাকে যা ক্যানসার ও টিউমার রোধে ভূমিকা রাখে।
৯. ঘি শরীরের ইনটেসটাইন বা রক্তের সেরামে থাকা কোলেস্টেরল কমাতে সাহায্য করে ।
১০. স্বাস্থ্যকর ফ্যাট হিসেবে ঘি খুবই উপকারী।
১১. ঘি ত্বক ও দৃষ্টিশক্তি ভালো রাখে ।
১২. কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতেও ঘি এর উপর আস্থা রাখতে পারেন।