প্রত্যেকটি দেশের দ্বিতীয় ভাষা হচ্ছে ইংলিশ।এক দেশ থেকে অন্য দেশে বিভিন্ন ব্যবসা, চাকরি,লেনদেন ইত্যাদি করার জন্যে এই ভাষা ব্যবহার করা হয় ।এক দেশের মানুষ অন্য দেশের মানুষের সাথে পরিচিত হতে হরে এই ভাষার প্রয়োজন হয়। অনেক দেশের মানুষই ইংরেজিতে কথা বলে কিংবা সেসব দেশ ইংরেজিকে তাদের অফিশিয়াল ভাষা হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে।যদি ইংরেজি ভাষা না থাকতো তাহলে এক দেশের মানুষ অন্য দেশের ভাষা বুঝতো না।কারন সারা বিশ্বের মানুষ বিভিন্ন ভাষায় কথা বলে।তাই ইংরেজিকে আর্ন্তজাতিক ভাষা বলা হয়।