পড়াশোনার পাশাপাশি ব্যবসা নিন্মরুপ:
01.কোচিং:ছাত্রদের জন্য ব্যবসা হিসেবে কোচিং অসাধারণ একটি মাধ্যম হতে পারে।যদি বাসায় বাসায় গিয়ে পড়ানোকে অপছন্দ করো তবে তুমি তোমার একটি কোচিং খুলতে পারো। কিছু মার্কেটিং টেকনিক এপলাই করে একটি কোচিংকে ভালো লাভজনক করা যায়। তবে একটি কোচিং শুরু করতে কিছু ইনভেস্টমেন্ট এর দরকার হয় যার এবিলিটি সকল শিক্ষার্থীর নাও থাকতে পারে।এক্ষেত্রে অন্য কোনো কোচিং এ যেয়েও তুমি ক্লাস নিতে পারো।
02.ফ্রিল্যান্সিং:পড়াশোনার পাশাপাশি আউটসোর্সিং আয়ের একটি ভালো মাধ্যম হতে পারে। আর তুমি যদি একটু ঘরকুনো টাইপের মানুষ হও তবে তো কথাই নেই।যদিও আমাদের দেশে ফ্রিল্যান্সিংকে আউটসোর্সিং বলে বোঝানো হয়, কিন্তু আসলে সঠিক কাজটি হলো ফ্রিল্যান্সিং। আর যে তোমাকে দিয়ে কাজটি করাবে সে হলো আউটসোর্সিং করছে।যাই হোক ফ্রিল্যান্সিং শুরু করে তুমি একটি আয়ের উৎস তৈরী করতে পারো।
3. ইউটিউবিং:এখন তো জানোই যে বাংলাদেশে অনেকেই ইউটিউবে ভিডিও পাবলিশ করে অনেক আয় করছে!তোমার যে বিষয়ে ঝোক আছে তার ওপর ভিডিও বানিয়ে তা তোমার ইউটুব চ্যানেলে পাবলিশ করতে পারো। নিয়মিত মূল্যবান কনটেন্ট বানাতে থাকলে খুব অল্প সময়ের মধ্যেই তোমার চ্যানেলটিকে মানিটাইজ করতে পারবে
4. ফটোগ্রাফি:ফোনে ছবি তোলে না এমন লোকের সংখ্যা এখন নেহায়েত নেই বললেই চলে। অনেক সাইটে ফটো আপলোড করে টাকা আয় করা যায় আর তোমার যদি প্রফেশনাল ফটোগ্রাফির দিকে মনোযোগ থাকে, তবে একটি DSLR ক্যামেরা ম্যানেজ করে ফটোশুট করতে থাকো।বিভিন্ন বিয়ে বাড়িতে যেয়ে ফ্রি ছবি তুলে দাও। দেখবে অনেক কানেকশন হয়ে যাচ্ছে ও টাকা আয়ের পথ ও তৈরী হয়ে যাচ্ছে
05. লোকাল মার্কেটিং:লোকাল মার্কেটিং এ কাজ পাওয়াটা অনেকটাই সহজ, কিন্তু এর জন্য ভালো পরিশ্রম করতে হয়।তবে কিছুটা অভিজ্ঞতা ও টাকা অর্জনের জন্য তা করা যেতে পারে, তাই না?হ্যা, বিভিন্ন কোম্পানি লোকাল মার্কেটিং এর জন্য নিয়মিত লোক নিয়োগ করে এবং তুমি হতে পারো তাদের কাঙ্খিত একজন লোকাল মার্কেটার।
6. কলসেন্টার:বিভিন্ন কলসেন্টার এ কাজ করেও তুমি আয় করতে পারো।তোমার উচ্চারণ ও বাচনভঙ্গি ভালো হলে এসব কাজ পাওয়া অনেকটাই সহজ হয়ে যাবে।