ঘিয়ের পুষ্টিগুণ:
১. ২৫০ ডিগ্রি সেন্টিগ্রেড পর্যন্ত ঘি-কে গরম করা যায়। স্ফুটানাংক বেশি হওয়ায় এই তাপমাত্রাতেও ঘি নষ্ট হয় না, যেখানে অধিকাংশ তেলই এই তাপমাত্রায় ক্ষতিকারক হয়ে পড়ে।
২. ঘি থেকে অ্যালার্জি হওয়ার সম্ভাবনা নেই, যা অন্য দুগ্ধজাত পণ্যে কিছুটা হলেও বিদ্যমান।
৩. ভিটামিন এ ও ই থাকায় ঘি পুষ্টিগুণে ভরপুর।
৪. ঘি-তে রয়েছে কনজুগেটেড লিনোলেক অ্যাসিড, এই অ্যান্টিঅক্সিড্যান্টের অ্যান্টি-ভাইরাল গুণ রয়েছে। যা ক্ষত সারাতে সাহায্য করে। ডেলিভারির পর নতুন মায়েদের একারণেই ঘি খাওয়ানো হয়।
৫. ঘিয়ের মধ্যে থাকা মিডিয়াম চেন ফ্যাটি অ্যাসিড এনার্জি বাড়ায়।
৬. রোগ প্রতিরোধ- বাটইরিক অ্যাসিড শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।