রাষ্ট্র এবং জন রাজনীতি
......................................
একটা রাষ্ট্র গঠন করতে হলে তাকে অবস্যই সার্বভৌম হতে হবে। আর এটাই রাষ্ট্রের প্রধান উপাদান। এরপর জনগণ সরকার এবং অন্যন্য একটা রাষ্ট্র গঠন করতে হলে তাকে অবস্যই সার্বভৌম হতে হবে। আর এটাই রাষ্ট্রের প্রধান উপাদান। এরপর জনগণ সরকার এবং অন্যন্য ....
বাংলাদেশের রাজনৈতিক গতিপ্রকৃতি স্বাধীনতা পরবর্তী সময় থেকেই একটু আলাদা যাকে ঠিক গনতন্ত্র বলা যাবে না। এটা পাক্ষপাত মূলক রাজনীতি। স্বজনপ্রীতি এবং আমলাতন্ত্রের খারাপ দিক গুলো স্পস্ট। সেই সাথে আছে Red lace এর চরম দৌরাত্ম্য। এদেশে আজ পর্যন্ত নতুন করে রাজনৈতিক নেতার আবির্ভাব ঘটেনি। সেই প্রথম যুগের রাজনৈতিক নেতারাই সমস্ত স্থান দখল করে আছে। কিন্তু বরিশালের মেয়র সাদিক আব্দুল্লাহ , আন্দালিব রহমান পার্থ সহ আর মাত্র কয়েকজন আছে যারা তারুণ্যের প্রতিক। অথচ সংখ্যাটা এরকম হওয়া উচিত ছিলো না। বরং ৯০% থাকা উচিত নবীন রাজনিতীবিদ। প্রবীণদের নিয়ে সর্বচ্চ উপদেষ্টা কমিটি করা যেতে পারে। অবশ্য একটা রাষ্ট্রের পরিবর্তন আসবে তখনই যখন সেই রাষ্ট্রের প্রকৃতি পরিবর্তন চাইবে। আর রাষ্ট্রের প্রকৃতি বলতে তার সার্বিক উপাদান গুলোকে বুঝায়। এর মধ্যে প্রধান উপাদান জনসাধারণ। তাদের সাদিচ্ছা এবং পরিবর্তন চাওয়ার মানসিকতা আসলেই পরিবর্তন আসবে। সেজন্য রাষ্ট্রের ঘটনাপ্রবাহ জনমতের পরিবর্তন আনতে পারে। যেমন : হত্যা, গুম, যোগাযোগ ব্যবস্থার অনিয়ম, অনিয়ন্ত্রিত শাসন, বিলাসিতা, অর্থনীতির অস্থিরতা, রাজনৈতিক মেরুকরন , কূটনৈতিক অদক্ষতা শিক্ষার হার বৃদ্ধি সহ আরো অনেক কারন বিদ্যমান। আর অধিকাংশ বৈশিষ্ট্য এর মধ্যেই বাংলাদেশে পরিলক্ষিত হচ্ছে। কিন্তু সাভাবিক পরিবর্তন সবসময়ই মন্থর গতি সম্পন্ন।