01.বাংলা নবাব:মুর্শিদকুলি খান,সুজাউদ্দিন খান,আলীবর্দিখান,সিরাজ-উদ-দৌলা।
02.বাংলায় ওপনিবেশিক শাসন 1757-1947:1757 সালে ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি পলাশীর যুদ্ধে জয় লাভ করার পর বাংলার শাসনক্ষমতা দখল করে।1857 সালের সিপাহী বিদ্রোহের পর কোম্পানির হাত থেকে বাংলার শাসনভার ব্রিটিশ সাম্রাজ্যের সরাসরি নিয়ন্ত্রণে আসে। ব্রিটিশ রাজার নিয়ন্ত্রণাধীন একজন গর্ভানর প্রশাসন পরিচালনা করতেন।ঔপনিবেশিক শাসনামলে ভারতীয় উপমহাদেশে অনেকবার ভয়াবহ দুর্ভিক্ষ দেখা দেয়। এর মধ্যে 76 মন্বন্তর নামে পরিচিত ১৭৭০ খ্রীস্টাব্দের দুর্ভিক্ষে আনুমানিক ৩০ লাখ লোক মারা যায়।১৯০৫ হতে ১৯১১ খ্রীস্টাব্দ পর্যন্ত বঙ্গবঙ্গে ফলশ্রুতিতে পূর্ববঙ্গ ও আসামকে নিয়ে একটি নতুন প্রদেশ গঠিত হয়েছিল, যার রাজধানী ছিল ঢাকায়।তবে কলকাতা-কেন্দ্রিক রাজনীতিবিদ ও বুদ্ধিজীবীদের চরম বিরোধিতার ফলে বঙ্গভঙ্গ রদ হয়ে যায় ১৯১১ সালে। ১৯৪৭ সালে বৃটিস শাসন থেকে মুক্ত হয়ে একটি দেশ হয় পাকিস্থান আর একটি হয় ভারত। বাংলা মানুষ মুসলমান হওয়াই তারে পাকিস্থানের অন্তর্বক্ত হয়।
03.1947-1971: এই সময় বাংলা নাম ছিলো পূর্ব পাকিস্থান।তখন ও বাংলা রাজধানী ছিল ঢাকা।
04.1952:পাকিস্থানির ক্ষমতা পেয়ে বাংলা মানুষের মূখের ভাষার উপর আঘাত আনে ।তারা কেড়ে নিতে চেয়েছে বাংলা মায়ের ভাষা।বাঙ্গালীর তীব্র আন্দোলনের মাধ্যমে দূর করা মতবাদ।বাঙ্গালী তাজা রক্তের বিনিময়ে মায়ের ভাষা ছিনিয়ে এনেছিল বাঙ্গালীর মুখের ভাষা।
05.স্বাধিনতা:1971 সারে রক্তক্রয়ী যুদ্ধের মাধ্যমে বাংলা থেকে বাংলার মানুষ পাই এক দেশ যার নাম হয় ”লাল স সবুজের দেশ বাংলাদেশ।এই যুদ্ধে শহীদ হয় প্রায় 30 লক্ষ মানুষ।
06.মন্ত্রী:বাংলাদেশের প্রথম প্রধান মন্ত্রী ’তাজউদ্দিন আহমেদ,
প্রথম রাষ্ট্রপতি “শেখ মুজবুর রহমন।