ই-কমার্সের সুবিধা:
১. খুব সহজে পন্য এবং সেবা খুজে পাওয়া যায়
২. সবসময় ব্যবসার জন্য অনলাইন স্টোরগুলি খোলা রাখা যায়।
৩. খুব দ্রুত ব্যবসা বৃদ্ধি পায়।
৪. খুব বেশী সংখ্যক অর্ডার আসলেও সেটা প্রক্রিয়া করা সম্ভব।
৫. খুব সহজে কাষ্টমারের তথ্য পাওয়া যায়। যেটা ব্যবহার করে পরবর্তীতে তাকে নতুন পন্য কেনার ব্যপারে উৎসাহ বা মার্কেটিং করা যায়।
৬. মেইনটেনেন্স খরচ দোকানের চেয়ে কম হয়ে থাকে।
৭. যে কেউ পন্য নিয়ে এই ব্যবসা করতে পারে। তার কোন দোকানের প্রয়োজন হয় না। শুধুমাত্র ফেজবুক পেজ অথবা ওয়েব সাইটে পন্যের ছবি আর দাম দিলেই হয়ে যায়।
৮. ২৪ ঘন্টাই ইনকাম করার পথ সুগম করে।
ই-কমার্সের অসুবিধা:
১. পন্যের গুনগত মান সবসময় ঠিক থাকে না।
২. বাজারে গিয়ে কেনার মানসিকতা এখনও আগের মতই জনপ্রিয় আছে। যদিও মনে করা হয়েছিল এই জনপ্রিয়তা কমে যাবে।
৩. মানুষকে অলস করে ফেলে। কারন সে বাজারে গিয়ে পায়ে হেটে বাজার করতে চায় না।
৪. ডেলিভারী চ্যানেল ভালো না হলে ই-কমার্সে ব্যবসায় আগানো যায় না।
৫. ২৪/৭ অনলাইন সাপোর্ট সব ই-কমার্স ব্যবসা প্রতিষ্ঠান দিতে পারে না। সেক্ষেত্রে কাষ্টমার কোন কিছু জানতে চাইলে তার উত্তর তখনই না দিলে তারা অনেক সময় অসন্তুষ্ট হয়।
৬. বর্তমানে ই-কমার্সের ব্যবসা খুবই প্রতিযোগিতামূলক।
৭. গ্রাহকরা কেনার আগে তা চেক করতে পারবেন না।
৮. সাইট ক্রাশ বা বন্ধ হলে কেউ কিনতে পারে না ই-কমার্স সাইট থেকে