সিজোফ্রেনিয়া কে আমরা তিনটি ভাগে ভাগ করতে পারি।
১) বায়োলজিক্যাল কারণ,
২) সাইকোলজিক্যাল কারণ,
৩) সামাজিক কারণ
এখানে বায়োলজিক্যালের গুরুত্বটাই বেশি । এখানে অনেকগুলো বিষয় একসঙ্গে কাজ করে ।
জিনগত বা বংশ পরম্পরায়ও এটি হয়। সাধারণত ১০০ জন মানুষের মধ্যে একজন মানুষের সিজোফ্রেনিয়া আক্রান্ত হয় । যে পরিবারে ভাইয়ের সিজোফ্রেনিয়া রয়েছে, সেই পরিবারের বোনের অথবা ভাইয়ের সিজোফ্রেনিয়া হওয়ার আশঙ্কা ১০ ভাগ। যে পরিবারে মা বা বাবার মধ্যে একজনের সিজোফ্রেনিয়া রয়েছে, সেই পরিবারে সিজোফ্রেনিয়া হওয়ার আশঙ্কা ১২ থেকে ১৪ ভাগ। যে পরিবারে মা বা বাবা দুজনেই সিজোফ্রেনিয়াতে ভোগে, সেই সন্তানের সিজোফ্রেনিয়া হওয়ার আশঙ্কা শতকরা ৫০ ভাগ। এগুলো একটি গবেষণা ।