পুষ্টিবিদরা এই ৮টি জিনিসকেই ডাক্তার বলে থাকেন। এই কাজগুলো নিয়মিত করতে পারলে আপনাকে আর ডাক্তারের কাছে যাওয়া লাগবেনা!
প্রকৃতির সাথে মানসিক স্বাস্থ্যের সম্পর্কটা কিন্তু গভীর। এই প্রকৃতি থেকেই আমরা আমাদের প্রয়োজনীয় সবকিছুই পেয়ে থাকি। সকালের মুক্ত বাতাসও শরীর ও মন ভালো রাখতে সাহায্য করে।
পানির উপকারিতা নিয়ে নতুন করে কিছু বলার নেই। পানির অপর নাম জীবন। প্রতিদিন পরিমিত পরিমাণ পানি পান করা খুবই জরুরি। তবে সকালে ঘুম থেকে ওঠার পর খালি পেটে একগ্লাস পানি পান করা শরীরের জন্য খুবই ভালো।
পর্যাপ্ত ঘুমানো দেহের জন্য অত্যন্ত প্রয়োজনীয় একটি শারীরিক প্রক্রিয়া। ঘুম প্রতিদিন আপনার দেহের শারীরিক নানা শূণ্যস্থান পূরণ করে এবং দেহের রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা অটুট রাখতে সাহায্য করে।
মেডিটেশন বা ধ্যান আমাদের মস্তিষ্ককে অপ্রয়োজনীয় সবকিছু থেকে আলাদা করে একটি নির্দিষ্ট বিষয়ে নিমগ্ন হতে সাহায্য করে এবং মস্তিষ্কের ক্ষমতাকে সবচেয়ে বেশি পরিমাণে ও নিখুঁতভাবে ব্যবহার করতে শেখে।
চিকিৎসাবিজ্ঞানীরা গবেষণা করে বের করেছেন, সব ধরণের ডিপ্রেশন ও অনেক ধরনের মানসিক রোগ সারিয়ে তুলতে খোলামেলা প্রকৃতি ও সূর্যালোক ইতিবাচক ভূমিকা রাখে।
যারা নিয়মিত হাঁটাহাঁটি করেন তাদের হার্টের অসুখ ও স্ট্রোকের ঝুঁকি অনেকাংশে কমে যায়। এছাড়া হাঁটার সময় শরীর থেকে ক্ষতিকর কোলেস্টেরল এলডিআর কমে যায় ও ভালো কোলেস্টেরল এইচডিআর-এর মাত্রা বেড়ে যায়।
শরীর সুস্থ রাখার জন্য চায় সঠিক পুষ্টি ও পাশাপাশি সঠিক ডায়েট। কারণ দেহ যদি প্রয়োজনীয় পুষ্টি না পায় তাহলে দেখা দিতে পারে নানা রকমের সমস্যা।
যদি আপনি সুস্বাস্থ্যের অধিকারি হতে চান, শরীর ভালো রাখতে ও ফিটনেস উপযুক্ত রাখতে চান, প্রতিদিনের খাদ্যের তালিকায় স্বাস্থ্যকর খাবার রাখা আবশ্যক।