কতটুকু বদলে যাবে দক্ষিণ এশিয়া? - বাংলাহাব Answers - বাংলায় প্রশ্ন উত্তর সাইট
বাংলাহাব Answers ওয়েব সাইটে স্বাগতম । যদি আপনি আমাদের সাইটে নতুন হয়ে থাকেন তাহলে আমাদের ওয়েব সাইটে রেজিষ্ট্রেশন করে আমাদের সদস্য হয়ে যেতে পারবেন। আর যেকোন বিষয়ে প্রশ্ন করা সহ আপনার জানা বিষয় গুলোর প্রশ্নের উত্তর ও আপনি দিতে পারবেন। তাই দেরি না করে এখনি রেজিষ্ট্রেশন করুন। ধন্যবাদ
0 টি ভোট
"সাধারণ প্রশ্ন" বিভাগে করেছেন (60.2k পয়েন্ট)



1 উত্তর

0 টি ভোট
করেছেন (56.1k পয়েন্ট)
##কতটুকু বদলে যাবে দক্ষিণ এশিয়া##

 

নরেন্দ্র মোদির দ্বিতীয় শাসনামলে দক্ষিণ এশিয়ার রাজনৈতিক দৃশ্যপট কি বদলে যাবে? বদলে গেলে কতটুকু বদলে যাবে? এসব প্রশ্ন এখন উঠছে নানাবিধ কারণে। 

প্রথমত, তার দায়িত্ব নেয়ার দশ দিনের মাথায় তিনি মালদ্বীপ সফরে যান।

২০১৪ সালে প্রথম দায়িত্ব নেয়ার পর প্রথম রাষ্ট্রীয় সফরে তিনি ভুটান গিয়েছিলেন। এবারে গেলেন মালদ্বীপ। দুটো দেশই ভারতের কাছে কৌশলগত কারণে গুরুত্বপূর্ণ। কেননা দুটো দেশেই চীনের স্বার্থ রয়েছে। এটি ভারত কমাতে চায়। ভারত এখন দক্ষিণ এশিয়া তথা ভারত মহাসাগরীয় অঞ্চলে চীনের প্রভাবকে চ্যালেঞ্জ করছে।

দ্বিতীয়ত, সাবেক পররাষ্ট্র সচিব জয়শঙ্করকে পদোন্নতি দিয়ে পররাষ্ট্রমন্ত্রী করা এবং নিরাপত্তা উপদেষ্টা দোভালকে পূর্ণ মন্ত্রীর মর্যাদা দান। অজিত কুমার দোভাল সাবেক শীর্ষ গোয়েন্দা কর্মকর্তা। মোদির প্রথম জমানায় তিনি নিরাপত্তা উপদেষ্টা হিসেবে নিয়োগ পান। এখন তাকে পূর্ণ মন্ত্রীর মর্যাদা দেয়া হয়েছে। ভারতের পররাষ্ট্রনীতি ও আন্তঃরাষ্ট্রীয় সম্পর্কের ক্ষেত্রে ব্যুরোক্রেসি ও গোয়েন্দা সংস্থা যে এখন বড় ভূমিকা পালন করছে, জয়শঙ্কর-দোভালের নিয়োগ এর বড় প্রমাণ।

অতীতে কোনো আমলা ভারতের ৭২ বছরের স্বাধীনতার ইতিহাসে পররাষ্ট্রমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করেননি। এমনকি জয়শঙ্কর এবার নির্বাচনও করেননি। তারপরও মোদির কাছে জয়শঙ্কর গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠলেন। মোদির বিগত জমানায় সুষমা স্বরাজ সাউথ ব্লক সামলিয়েছেন। অসুস্থতার কারণে সুষমা স্বরাজ নির্বাচনে অংশ নেননি। তবে এটা সত্য, নির্বাচিত লোকসভার সদস্যদের অনেকের মধ্য থেকে মোদি একজনকে সাউথ ব্লক পরিচালনা অর্থাৎ পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় পরিচালনার দায়িত্বভার দিতে পারতেন; কিন্তু দিলেন না।

এর পেছনে মোদির সুস্পষ্ট একটা ‘রাজনীতি’ আছে। আর ‘রাজনীতি’টা হচ্ছে বিশ্ব আসরে ভারতকে অন্যতম শক্তি হিসেবে প্রতিষ্ঠা করা। জয়শঙ্কর ও দোভালকে পদোন্নতি দেয়ার উদ্দেশ্য এটাই।

তৃতীয়ত, মোদির পররাষ্ট্রনীতিতে সার্ক এখন গুরুত্বহীন হয়ে যাবে। মোদির শপথ অনুষ্ঠানে কিরঘিজস্তানের প্রেসিডেন্টকে আমন্ত্রণ কিংবা বিমসটেকভুক্ত দেশগুলোর রাষ্ট্র তথা সরকারপ্রধানদের আমন্ত্রণ জানানোর মধ্য দিয়ে প্রমাণিত হল ভারত সার্ক নয়, বরং বিসমটেককে গুরুত্ব দিচ্ছে বেশি। নতুন পররাষ্ট্রমন্ত্রী জয়শঙ্করের একটি বক্তব্য আমাদের জানান দিয়ে গেল আঞ্চলিক সহযোগিতার ক্ষেত্রে ভারতের ভূমিকা আগামীতে কী হবে।

জয়শঙ্কর ৬ জুন নয়াদিল্লিতে একটি অনুষ্ঠানে বলেছেন, প্রতিবেশী নীতির প্রশ্নে বিমসটেকভুক্ত দেশগুলোকে গুরুত্ব দেয়া হচ্ছে। কারণ, সার্কের কিছু সমস্যা রয়েছে। যদিও ‘সমস্যা’টা কী তা জয়শঙ্কর স্পষ্ট করেননি। তবে পর্যবেক্ষকরা জানেন ভারতের আপত্তিটা এক জায়গায়- ভারত মনে করে, পাকিস্তান সন্ত্রাসীদের মদদ দিচ্ছে।

 এসব সন্ত্রাসী ভারতের জন্য নিরাপত্তা হুমকি। এরা পাকিস্তান থেকে প্রশিক্ষণ গ্রহণ করে ভারতের অভ্যন্তরে সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড চালায়। এ কারণেই ভারত ২০১৬ সালে অনুষ্ঠিত সার্ক শীর্ষ সম্মেলন বয়কট করেছিল। এরপর থেকে আর সার্ক শীর্ষ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়নি।

মোদির শপথ অনুষ্ঠানে কিরঘিজস্তানের প্রেসিডেন্টকে আমন্ত্রণ জানানোর পেছনে কারণ আছে। কিরঘিজস্তান মধ্য এশিয়ার একটি দেশ এবং বর্তমানে দেশটি সাংহাই কো-অপারেশন অর্গানাইজেশন বা এসসিও’র সদস্য। মধ্য এশিয়া ও আফগানিস্তানে ভারতের স্বার্থ রয়েছে। বলা ভালো, মধ্য এশিয়ার তাজিকিস্তানের ফারহোর বিমান ঘাঁটিতে ভারতীয় বিমান মোতায়েন করা হয়েছে। ভারতীয় বিমানবাহিনী ২০১৮ সালের ডিসেম্বরে এখানে তাদের ঘাঁটি স্থাপন করে এবং এক স্কোয়াড্রন মিগ-২৯ বিমান মোতায়েন করে।

এমআই-১৭ হেলিকপ্টারও সেখানে রয়েছে। যদিও বলা হচ্ছে, আফগানিস্তানে রিলিফ কার্যক্রম চালানোর জন্য এখানে বিমান মোতায়েন করা হয়েছে; কিন্তু অভিযোগ আছে, ক্রমবর্ধমান চীন-পাকিস্তান সম্পর্ক, বিশেষ করে চীনের যে কোনো সামরিক তৎপরতা মনিটর করার জন্যই এ বিমানবাহিনী মোতায়েন করা হয়েছে। উল্লেখ করা প্রয়োজন, বেলুচিস্তানের গাওদারে চীন গভীর সমুদ্রবন্দর নির্মাণ করেছে। এর প্রতিক্রিয়া হিসেবে ইরানের বেলুচিস্তান প্রদেশের চাবাহারে ভারত একটি গভীর সমুদ্রবন্দর নির্মাণ করছে।

শুধু তাই নয়, চাবাহার থেকে আফগানিস্তান পর্যন্ত সড়ক নির্মাণ করছে ভারত। এ চাবাহার বন্দর ভারতের ইউরো-এশিয়া স্ট্র্যাটেজিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে। ক্রমবর্ধমান চীন-ভারত দ্বন্দ্বে (ভারত মহাসাগরে) চাবাহার বন্দরটি আগামীতে একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে। অনেকেই স্মরণ করতে পারেন, ট্রাম্পের জমানায় ভারত-যুক্তরাষ্ট্র সম্পর্ক যথেষ্ট উন্নত হয়েছে। মোদির বিজয়ে ট্রাম্প উচ্ছ্বাস প্রকাশ করেছেন। ইন্দো-প্যাসিফিক অঞ্চলে যুক্তরাষ্ট্রের যে স্ট্র্যাটেজি, তাতে ভারত যুক্তরাষ্ট্রের অন্যতম পার্টনার।

এ অ্যালায়েন্স আগামীতে চীনের বিরুদ্ধে ব্যবহৃত হবে। ট্রাম্প প্রশাসন চাচ্ছে, ভারত আগামীতে আফগানিস্তানের ব্যাপারে একটি বড় ভূমিকা পালন করুক। ভারতে কিরঘিজ প্রেসিডেন্টকে আমন্ত্রণ জানানোর পেছনে তার এ স্ট্র্যাটেজি কাজ করছে। ১৩-১৪ জুন কিরঘিজস্তানে পরবর্তী এসসিও শীর্ষ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হবে। মোদি ওই সম্মেলনে যোগ দেবেন। পাকিস্তান এসসিওর সদস্য বিধায় ইমরান খানও ওই সম্মেলনে যোগ দেবেন। কিন্তু মোদি-ইমরান বৈঠকের সম্ভাবনা সেখানে ক্ষীণ।

মোদি আগামী ৫ বছরে মধ্য এশিয়াকে তার পররাষ্ট্রনীতির অন্যতম এজেন্ডা হিসেবে নেবেন। সেই সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে সম্পর্কও বৃদ্ধি পাবে। এ ক্ষেত্রে চীনের সঙ্গে সম্পর্ক কোন পর্যায়ে গিয়ে উন্নীত হয়, সেদিকে লক্ষ থাকবে অনেকের। মরিশাসের প্রেসিডেন্টকে আমন্ত্রণের মধ্য দিয়ে ভারত মহাসাগরভুক্ত অঞ্চলে ভারত যে তার প্রভাব বাড়াতে চায়, এটা আরেকটা প্রমাণ।

মালদ্বীপসহ এ অঞ্চলে ভারত আগামী দিনে তার প্রভাব বাড়াবে। মোদির পররাষ্ট্রনীতির অগ্রাধিকার তালিকায় এসব অঞ্চল থাকবে এখন। তবে এটা বলতেই হয়, মোদির দ্বিতীয় টার্মে অর্থাৎ আগামী ৫ বছরে সার্ক তাই অকার্যকর হয়ে যেতে পারে। পাকিস্তান যদি সার্ক থেকে বেরিয়ে যায় এবং মধ্য এশিয়ার দেশগুলোর সঙ্গে আলাদাভাবে আঞ্চলিক সহযোগিতা সম্পর্ক গড়ে তোলে, আমি তাতে অবাক হব না।

মোদির শাসনামলে ভারত মহাসাগরে চীন-ভারত দ্বন্দ্ব আরও বাড়বে। মোদির জমানায় ভারত ‘মনরো ডকট্রিনের’ ভারতীয় সংস্করণের জন্ম দিয়েছেন। পাঠকদের একটু স্মরণ করিয়ে দিতে চাই মোদির প্রথম জমানায় উড়িষ্যার ভুবনেশ্বরে ‘ইন্ডিয়ান ওসেন রিমের’ (আইওআর) সম্মেলনের (মার্চ ২০১৫) কথা। ওই সম্মেলনে অংশ নিয়েছিলেন ভারতের তৎকালীন পররাষ্ট্রমন্ত্রী সুষমা স্বরাজ ও নিরাপত্তা উপদেষ্টা অজিত দোভাল। সুষমা স্বরাজ তার বক্তব্যে স্পষ্ট করেই তখন বলেছিলেন, ভারত মহাসাগরে অন্য কোনো দেশ ‘কর্তৃত্ব’ করবে, ভারতের এটা পছন্দ নয়। ভারত এটা সহ্যও করবে না।

অজিত দোভাল তার বক্তব্যেও সুষমা স্বরাজের বক্তব্য সমর্থন করেছিলেন। অর্থাৎ মোদি ক্ষমতাসীন হয়ে ভারতের জন্য যে পরিকল্পনা প্রণয়ন করেছিলেন, তাতে ভারত মহাসাগর পালন করছে একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা। চীনের জন্য এ ভারত মহাসাগরের গুরুত্ব অনেক। চীনের যে ‘জ্বালানি ক্ষুধা’, অর্থাৎ জ্বালানি তেলের ওপর নির্ভরশীলতা, এ কারণে চীন ভারত মহাসাগরের ‘সি লাইনস অব কমিউনিকেশনের’ ওপর বেশি মাত্রায় নির্ভরশীল।

এ সমুদ্রপথ ব্যবহার করে বিশ্ব জ্বালানি বাণিজ্যের অর্থাৎ জ্বালানি তেলের ৮০ শতাংশ রফতানি হয়। এর মধ্যে ৪০ শতাংশ পরিবহন করা হয় হরমুজ প্রণালী, ৩৫ শতাংশ মালাক্কা প্রণালী এবং ৮ শতাংশ বাব এল মানদেব প্রণালী দিয়ে। চীনের জ্বালানি আমদানি এ পথ ব্যবহার করেই সম্পন্ন হয়। চীন তাই তার এ জ্বালানি সম্পদ আমদানি নিশ্চিত করতে চায়।

 আর এটা করতে গিয়ে চীন দুটো পরিকল্পনা নিয়ে এগিয়ে যাচ্ছে। ‘মুক্তার মালা’ (String of Pearls) এবং ‘ওয়ান বেল্ট ওয়ান রোড’ মহাপরিকল্পনা হচ্ছে চীনের স্ট্র্যাটেজির অংশ। চীনের এ স্ট্র্যাটেজি ভারতের স্বার্থের পরিপন্থী। ভারত মহাসাগরীয় অঞ্চলে চীন তার নৌবাহিনীর তৎপরতা বাড়িয়েছে।

জিবুতিতে চীন তার সামরিক ঘাঁটি স্থাপন করেছে। এ ছাড়া মিয়ানমারের সিটওয়ে, পাকিস্তানের গাওদার আর মালদ্বীপের মারাও ঘাঁটিতে পোর্ট সুবিধা পায় চীনা নৌবাহিনী। হামবানতোতায় (শ্রীলংকা) চীনা জাহাজের আনাগোনা আছে। কারণ শ্রীলংকা চীনা ঋণ পরিশোধ করতে না পেরে ৯৯ বছরের জন্য পোর্টটি চীনকে ‘লিজ’ দিয়েছে। একইসঙ্গে তাজিকিস্তানে অলিখিত চীনা সেনাবাহিনীর উপস্থিতি রয়েছে। চীন-পাকিস্তান অর্থনৈতিক করিডোর রক্ষায় (বেলুচিস্তান) পাকিস্তানে চীনা সেনাবাহিনীর উপস্থিতি রয়েছে।

আফগানিস্তানের ওয়াকান করিডোর (Wakhan Corridor), যা তাজিকিস্তান ও পাকিস্তানকে আলাদা করেছে এবং যে করিডোরটি চীন সীমান্ত পর্যন্ত সম্প্রসারিত, সেখানেও চীনা সেনাবাহিনীর উপস্থিতি রয়েছে। চীনের এই উপস্থিতিকে চ্যালেঞ্জ করে ভারতও ভারত মহাসাগরীয় অঞ্চলের বিভিন্ন দেশে তার নৌঘাঁটি স্থাপন করেছে। সিশেলস ও মরিশাসে ভারতীয় নৌঘাঁটি রয়েছে। তাজিকিস্তানের ফারহোর বিমান ঘাঁটিতে ভারতীয় বিমানবাহিনী তাদের ঘাঁটি স্থাপন করেছে।

আরও একটা বিষয়। চীন যখন তার মহাপরিকল্পনা ‘ওয়ান বেল্ট ওয়ান রোড’ কর্মসূচি নিয়ে এগিয়ে যাচ্ছে (যাতে বাংলাদেশ যোগ দিলেও ভারত দেয়নি), তখন ভারত ইন্দো-প্যাসিফিক ইকোনমিক করিডোরের প্রস্তাব নিয়ে এগিয়ে যাচ্ছে। ফলে এক ধরনের ‘দ্বন্দ্ব’ তৈরি হয়েছে ভারত ও চীনের মধ্যে। এ দ্বন্দ্বে দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোও প্রভাবিত হবে। ভারত বড় অর্থনীতির দেশ। এ বড় অর্থনীতি পার্শ্ববর্তী দেশগুলোর ওপর এক ধরনের প্রভাব ফেলছে। 

চীন ও ভারত উভয় দেশই চাচ্ছে দক্ষিণ এশিয়া তথা ভারত মহাসাগরের অন্তর্ভুক্ত দেশগুলোতে প্রভাব বলয় বিস্তার করতে। তাই নরেন্দ্র মোদির আগামী ৫ বছর দক্ষিণ এশিয়ার প্রতিটি দেশের জন্যই গুরুত্বপূর্ণ।

সার্ককে বাদ দিয়ে বিমসটেককে গুরুত্ব দেয়ার সিদ্ধান্ত নেপাল ও শ্রীলংকা মানবে না। অতীতে ভারতের সিদ্ধান্তের পেছনে ভুটান, বাংলাদেশ ও কোনো কোনো ক্ষেত্রে নেপাল ও আফগানিস্তানের সমর্থন ছিল। ২০১৬ সালে সার্ক শীর্ষ সম্মেলনে ভারতের যোগদানের অসম্মতির পক্ষে ভারত বাংলাদেশ, ভুটান, আফগানিস্তান, এমনকি নেপাল ও শ্রীলংকার সমর্থন পেয়েছিল। 

কিন্তু সার্ককে অকার্যকর কিংবা বিলুপ্ত করার যে কোনো সিদ্ধান্ত এ দেশগুলো নাও সমর্থন করতে পারে। বলতে দ্বিধা নেই, দক্ষিণ এশিয়ার রাজনীতিতে ভারত একটি গুরুত্বপূর্ণ ফ্যাক্টর। ভারতকে বাদ দিয়ে কোনো সিদ্ধান্তই কার্যকর করা যাবে না। আবার এটাও সত্য, ভারতের যে কোনো সিদ্ধান্ত এ অঞ্চলের রাজনীতিতে একটা প্রভাব ফেলবেই।

সম্পর্কিত প্রশ্নগুলো

0 টি ভোট
1 উত্তর
20 অক্টোবর 2019 "বিশ্ব রাজনীতি" বিভাগে জিজ্ঞাসা করেছেন Rajdip (56.1k পয়েন্ট)
0 টি ভোট
1 উত্তর
0 টি ভোট
1 উত্তর
25 অগাস্ট 2020 "সাধারণ প্রশ্ন" বিভাগে জিজ্ঞাসা করেছেন অজ্ঞাতকুলশীল
0 টি ভোট
1 উত্তর
12 অক্টোবর 2019 "সাধারণ প্রশ্ন" বিভাগে জিজ্ঞাসা করেছেন Arshaful islam Rubel (61.2k পয়েন্ট)
0 টি ভোট
1 উত্তর
08 মে 2019 "সাধারণ প্রশ্ন" বিভাগে জিজ্ঞাসা করেছেন Salina Akter (200 পয়েন্ট)

8.1k টি প্রশ্ন

6.9k টি উত্তর

153 টি মন্তব্য

2.3k জন সদস্য

×

ফেসবুকে আমাদেরকে লাইক কর

Show your Support. Become a FAN!

বাংলাহাব Answers ভাষায় সমস্যা সমাধানের একটি নির্ভরযোগ্য মাধ্যম। এখানে আপনি আপনার প্রশ্ন করার পাশাপাশি অন্যদের প্রশ্নে উত্তর প্রদান করে অবদান রাখতে পারেন অনলাইনে বিভিন্ন সমস্যার সমাধানের জন্য সবথেকে বড় এবং উন্মুক্ত তথ্যভাণ্ডার গড়ে তোলার কাজে।

বিভাগসমূহ

Top Users May 2024
  1. Arshaful islam Rubel

    61240 Points

  2. Koli

    60170 Points

  3. Rajdip

    56100 Points

  4. ruhu

    44790 Points

  5. mostak

    18010 Points

  6. হোসাইন শাহাদাত

    17610 Points

  7. puja

    12170 Points

  8. Jannatul1998

    9520 Points

  9. Kk

    5650 Points

  10. Joglul

    5490 Points

সবচেয়ে জনপ্রিয় ট্যাগসমূহ

বাংলাদেশ জানতে চাই ইতিহাস সাধারণ প্রশ্ন #ইতিহাস প্রথম #বাংলাহাব #জিঙ্গাসা বাংলা বাংলাহাব সাহিত্য ভাষা শিক্ষানীয় কম্পিউটার বিসিএস স্বাস্থ্য অজানা তথ্য কবিতা আবিষ্কার বিশ্ব #আইন সাধারণ জ্ঞান জনক নাম ক্রিকেট বিজ্ঞান পৃথিবীর বিশ্বের সাধারন প্রশ্ন তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি টাকা আয়। অবস্থিত সাধারণ জ্ঞ্যান তথ্য-প্রযুক্তি চিকিৎসা রাজধানী লেখক পৃথিবী সালে কত সালে উপন্যাস কবি শব্দ কতটি প্রতিষ্ঠিত আবেদন প্রযুক্তি ভাষার খেলোয়াড় সদর দপ্তর # ঠিকানা জেলা শিক্ষা বিভাগ বাংলাদেশে ভালোবাসা আন্তর্জাতিক ক্রিকেট মুক্তিযুদ্ধ জাতীয় ভারত ঢাকা অবস্থান ইনকাম বিশ্ববিদ্যালয় eassy qussion বাংলা সাহিত‍্য নারী bangladesh সংবিধান আয় স্যাটেলাইট বাংলা সাহিত্য করোনা ভাইরাস সংসদ আইকিউ সোস্যাল প্রথম_স্যাটেলাইট ইন্টারনেট অনলাইনে পূর্ব নাম গান #আই কিউ #জনক বঙ্গবন্ধু-১ সর্বোচ্চ #লেখক #প্রোগ্রামিং ফেসবুক ইসলাম সবচেয়ে বড় বি সি এস সমাজ বৈশিষ্ট্য # অর্থ মহিলা নোবেল কখন দেশ দিবস আউটসোর্সিং
...